• শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৫১ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
Headline
আমাদের উত্তরা ফাউন্ডেশন এর নতুন কমিটি গঠন: সভাপতি আলী হোসেন, সম্পাদক এলেন বিশ্বাস নতুন টেন্ডার প্রক্রিয়া জনসাধারণের জন্য হুমকির মুখে – দাবী ঠিকাদারদের জামায়াত-শিবিরের কারণে গণঅধিকার-এনসিপি ক্ষতিগ্রস্ত: রাশেদ খান পাকিস্তানকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুঁশিয়ারি ভারতের সেনাপ্রধানের সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে পারে জামায়াত’ টাঙ্গাইলে সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর নাম ভাঙিয়ে চাঁদা দাবি, থানায় জিডি বিএনপি শিগগিরই ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে: সালাহউদ্দিন এনসিপি নেতা মাহিন তালুকদারের ছবি ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার উত্তরায় সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে “আমাদের উত্তরা ফাউন্ডেশন” ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা শিখতে বিদেশ যাচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তারা

আন্দোলন করলে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হবে সরকারি চাকরিজীবীদের

সকালের রিপোর্ট ডেস্ক / ২৯০ Time View
Update : শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

সরকারি কোনো চাকরিজীবী আন্দোলন করে অন্য সরকারি কর্মচারীর কাজে বাধা দিলে বা কাজ থেকে বিরত রাখলে, তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত বা বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া যাবে।

বুধবার (২৪ জুলাই) প্রকাশিত আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত ‘সরকারি চাকরি (দ্বিতীয় সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ এর গেজেটে এটি বলা হয়েছে।

সরকারের ‘বৈধ আদেশ’ অমান্য করাকে ‘সরকারি কর্মে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী অসদাচরণ’ হিসেবে এতে উল্লেখ করা হয়েছে।

সংশোধিত অধ্যাদেশের ৩৭ ধারায় ‘সরকারি কর্মচারীদের আচরণ ও দণ্ড সংক্রান্ত বিশেষ বিধানে’ বলা হয়েছে, যদি কোনো সরকারি কর্মচারী তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বৈধ আদেশ অমান্য করেন, আইনসংগত কারণ ছাড়া সরকারের কোনো আদেশ, পরিপত্র এবং নির্দেশ অমান্য করেন বা বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করেন বা এসব কাজে অন্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে প্ররোচিত করেন, তাহলে সেটি সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টিকারী ‘অসদাচরণ’ গণ্য হবে।

ছুটি বা যুক্তিসংগত কারণ ব্যতিত সরকারের অন্যান্য কর্মচারীদের সঙ্গে সমবেতভাবে কাজে অনুপস্থিত বা বিরত থাকেন কিংবা অন্য কর্মচারীদের কাজ করতে বাধা দেন, তাহলেও সেটি ‘অসদাচরণ’ বলে বিবেচিত হবে।

এ ধরনের অসদাচরণের জন্য শাস্তি হিসেবে সরকারি চাকরিজীবীদের নিম্নপদে বা নিম্নবেতন গ্রেডে নামিয়ে দেয়া, বাধ্যতামূলক অবসর, এমনকি চাকরি থেকে বরখাস্ত করা যাবে।

এছাড়া, শাস্তি নিশ্চিতে এক সদস্যের বদলে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠনের বিধান রাখার কথা বলা হয়েছে প্রজ্ঞাপনে। কমিটিতে একজন নারী সদস্য রাখা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। রয়েছে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগও।

তবে আগের অধ্যাদেশের মতো রাষ্ট্রপতির আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ সংশোধিত এই অধ্যাদেশে রাখা হয়নি।

Facebook Comments Box


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
bdit.com.bd
error: Content is protected !!